খুলনায় তরমুজ কেনা থেকে বিরত থাকার ঘোষনা ক্রেতা সাধারণের-খুলনার খবর
খুলনার খবর||খুলনায় ওজনে তরমুজ বিক্রি হচ্ছে এতে ব্যবসায়ীরা লাভবান হলেও ঠকছে সাধারণ ক্রেতারা।তীব্র তাপাদাহে ধর্মপ্রাণ রোজাদারদের অবস্থা অনেক কাহিল,সামান্য প্রশান্তি পেতে সারাদিন পর ইফতারে তরমুজ খেতে চান সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।
কিন্তু আকাশচুম্বী দামের কারণে সাধ ও সাধ্যের সমন্বয় ঘটাতে পারছেন না অধিকাংশ মানুষ। তরমুজ যেন এখন বিত্তবানদের ফল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ নিয়ে সবার মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
সাধারণ ক্রেতারা বলছেন, সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করছেন। যদি তাদের সিন্ডিকেট ব্যবসা থামানো না যায় তাহলে তারা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। তখন তাদের সামলানো দায় হয়ে দাঁড়াবে। তাই তাদের এখনই দমন করা উচিত।এবং তাদের বয়কট করা উচিৎ।আপতত তরমুজ কেনা থেকে সকলকে বিরত থাকতে অনুরোধ করাও হচ্ছে।এই লক্ষ্যে ফেসবুকে একাধিক গ্রুপও খুলেছেন অনেক ক্রেতারা।তারা সেখানে কেজি দরে তরমুজ না কেনার ঘোষণা দিয়েছ পোস্ট দিচ্ছেন।
নগরীর সবুজবাগ মসজিদের সামনে থেকে শরিফ নামে এক ক্রেতা বলেন,আজ দুপুরে ইফতারের জন্য একটা তরমুজ কিনতে এসে দোকানিকে বললাম দাম কত মাঝারি সাইজের দাম চাইলো ৩২০ টাকা।বললাম কেজি না থামকো।জবাবে বললো কেজিতে বেচলে পুলিশে ধরবে,তাই কেজির মাপে থামকো চাইলাম।কি করে পারবো এইধরনের দোকানদদারের সাথে।যেমন গরম যত বাড়ছে, তরমুজের চাহিদার সঙ্গে এর দামও তত বাড়ছে।
খুলনার সবুজবাগ এলাকার এক তরমুজ ব্যবসায়ী সেলিম মিয়া বলেন,পাইকাররা আমাদের পিছ হিসাবে দাম ধরে বিক্রি করে আর আমরা কেজি হিসেবে বিক্রি করি তানা হলে পোষায় না। তবে এবার প্রথমত রোজা, দ্বিতীয়ত লকডাউন থাকায় তরমুজের দাম গত বছরের চেয়ে প্রায় দুই গুণ বেড়েছে।
খুলনার খুচরা বাজারগুলো ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা দামে। সাধারণত তিন কেজির নিচের তরমুজের কেজি ৩০ টাকা। ওজনে ৩ কেজির বেশি হলে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে পাঁচ কেজি ওজনের একটি তরমুজের দাম পড়ছে ২০০ টাকা। আর ১০ কেজি ওজনের তরমুজের দাম পড়ছে ৪০০ টাকা।
তবে পাইকাররা বলছেন বাজারে বড় সাইজের ১০০ পিস তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১২ থেকে ১৮ হাজার টাকায়।আর খুচরা বিক্রেতারা সেটাকে ওজনে বেঁচে দাম বাড়াচ্ছেন।এতে ক্রেতাগন ঠকছেন।
কিন্তু আকাশচুম্বী দামের কারণে সাধ ও সাধ্যের সমন্বয় ঘটাতে পারছেন না অধিকাংশ মানুষ। তরমুজ যেন এখন বিত্তবানদের ফল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ নিয়ে সবার মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
সাধারণ ক্রেতারা বলছেন, সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করছেন। যদি তাদের সিন্ডিকেট ব্যবসা থামানো না যায় তাহলে তারা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। তখন তাদের সামলানো দায় হয়ে দাঁড়াবে। তাই তাদের এখনই দমন করা উচিত।এবং তাদের বয়কট করা উচিৎ।আপতত তরমুজ কেনা থেকে সকলকে বিরত থাকতে অনুরোধ করাও হচ্ছে।এই লক্ষ্যে ফেসবুকে একাধিক গ্রুপও খুলেছেন অনেক ক্রেতারা।তারা সেখানে কেজি দরে তরমুজ না কেনার ঘোষণা দিয়েছ পোস্ট দিচ্ছেন।
নগরীর সবুজবাগ মসজিদের সামনে থেকে শরিফ নামে এক ক্রেতা বলেন,আজ দুপুরে ইফতারের জন্য একটা তরমুজ কিনতে এসে দোকানিকে বললাম দাম কত মাঝারি সাইজের দাম চাইলো ৩২০ টাকা।বললাম কেজি না থামকো।জবাবে বললো কেজিতে বেচলে পুলিশে ধরবে,তাই কেজির মাপে থামকো চাইলাম।কি করে পারবো এইধরনের দোকানদদারের সাথে।যেমন গরম যত বাড়ছে, তরমুজের চাহিদার সঙ্গে এর দামও তত বাড়ছে।
খুলনার সবুজবাগ এলাকার এক তরমুজ ব্যবসায়ী সেলিম মিয়া বলেন,পাইকাররা আমাদের পিছ হিসাবে দাম ধরে বিক্রি করে আর আমরা কেজি হিসেবে বিক্রি করি তানা হলে পোষায় না। তবে এবার প্রথমত রোজা, দ্বিতীয়ত লকডাউন থাকায় তরমুজের দাম গত বছরের চেয়ে প্রায় দুই গুণ বেড়েছে।
খুলনার খুচরা বাজারগুলো ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা দামে। সাধারণত তিন কেজির নিচের তরমুজের কেজি ৩০ টাকা। ওজনে ৩ কেজির বেশি হলে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে পাঁচ কেজি ওজনের একটি তরমুজের দাম পড়ছে ২০০ টাকা। আর ১০ কেজি ওজনের তরমুজের দাম পড়ছে ৪০০ টাকা।
তবে পাইকাররা বলছেন বাজারে বড় সাইজের ১০০ পিস তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১২ থেকে ১৮ হাজার টাকায়।আর খুচরা বিক্রেতারা সেটাকে ওজনে বেঁচে দাম বাড়াচ্ছেন।এতে ক্রেতাগন ঠকছেন।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.