প্রায় ১৪শ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মান হতে যাচ্ছে দাকোপবাসির স্বপ্নের স্থায়ী বেড়িবাঁধ ||খুলনার খবর২৪
খুলনার খবর২৪||আলহাজ্ব ইয়াকুব রাজা ||ঝড় জলোচ্ছ্বাস মানেই উপকূলীয় অঞ্চল। যে অঞ্চলের মানুষরা প্রতিনিয়ত আতঙ্কে থাকেন। এজন্যই এ সকল অঞ্চলের সাধারণ মানুষ দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসছে স্থায়ীভাবে টেকসই বেড়িবাঁধের। দাকোপবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পানি উন্নয়ন বোর্ড ১৩শ ৩৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ১২টি প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মাণ করছে স্থায়ী ও টেকসই বেড়িবাঁধ।
দাকোপ উপজেলায় স্থায়ীভাবে নির্মাণ হতে যাওয়া এই প্রকল্পটির নাম দেওয়া হয়েছে “খুলনা জেলার দাকোপ উপজেলার উপকূলীয় পোন্ডার নং-৩৫ এর পুনর্বাসন প্রকল্প”। প্রকল্পটির বাস্তবায়ন কাল ধরা হয়েছে জুলাই ২০২০ থেকে জুন ২০২৩ সাল পর্যন্ত। প্রকল্পটির মধ্যে রয়েছে বৃক্ষ, শস্য ও উদ্ভিদ সম্পদ উৎপন্নকারী আবর্তক পণ্য (বনায়ন) এ ১ কোটি টাকা। তিনটি আবাসিক ভবন পুনঃনির্মাণে ২০ কোটি টাকা। একটি অফিস ভবন পুনঃনির্মাণে ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ১০৯.৫৫ হেক্টর জমি অধিগ্রহণে ১৩৭ কোটি টাকা। ৩৩.৭৪০ কিঃমিঃ বেড়িবাঁধ সুপার ডাইকে উন্নীতকরণের জন্য ৭৯ কোট ৩০ লাখ টাকা। ১৮টি ঘাটলাসহ ১৩.২৬০ কিঃমিঃ বেড়িবাঁধ সুপার দিকে উন্নীতকরণসহ বাঁধের ঢাল সংরক্ষণের জন্য ১৬৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। ২৯টি ঘাটলাসহ ৭.৮৫০ কিঃমিঃ নদী তীর প্রতিরক্ষা কাজে ৪৪৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। ২০.০০ কিঃমিঃ নদী পুনঃখননের জন্য ১৯৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা। ১৪টি খালসহ ৫৩.০০ কিঃমিঃ নিষ্কাশন খাল পুনঃখনন কাজে ২১ কোটি ৬০ লাখ টাকা। দশটি বক্স ইনলেট নির্মাণ কাজে ২০ কোটি ৩০ লাখ টাকা। ২৭টি রেগুলেটর পুনর্বাসনের জন্য ১২৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। আর এ অর্থ ডিপিপি বরাদ্দ দিবে ২০২০-২১ অর্থবছরে ২৪৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪৯২ কোটি ১৮ লাখ টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৪৯২ কোটি ৮ লাখ টাকা। ডিপিপি ৩ বছরে তিন কিস্তিতে মোট ১৩শ ৩৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকা দিবে।
খুলনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে প্রতিটি উপকূলীয় এলাকায় বিদ্যমান বেড়িবাঁধকে টেকসই ও স্থায়ী করার লক্ষ্যে প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে চালনা শহর রক্ষা, দাকোপ উপজেলার পানখালি ও তিলডাঙ্গা এলাকায় বসবাসরত হাজার হাজার জনসাধারণ উপকৃত হবে। একই সাথে প্রকল্পভুক্ত ৬০৭২ হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা বৃদ্ধিসহ কৃষি উৎপাদন নির্বিঘ্নে হবে। উপকূলীয় এলাকায় বসবাসরত লোকজনের জীবিকা নির্বাহ মূলত কৃষি কাজ এবং মাছ ধরার ওপর নির্ভরশীল। অভ্যন্তরীণ নিষ্কাশন খালসমূহ পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়নের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বনায়ন কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকার পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষা হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ এর সাথে সামঞ্জস্য রেখেই প্রকল্পটি প্রণয়ন করা হয়েছে।
দাকোপ উপজেলায় স্থায়ীভাবে নির্মাণ হতে যাওয়া এই প্রকল্পটির নাম দেওয়া হয়েছে “খুলনা জেলার দাকোপ উপজেলার উপকূলীয় পোন্ডার নং-৩৫ এর পুনর্বাসন প্রকল্প”। প্রকল্পটির বাস্তবায়ন কাল ধরা হয়েছে জুলাই ২০২০ থেকে জুন ২০২৩ সাল পর্যন্ত। প্রকল্পটির মধ্যে রয়েছে বৃক্ষ, শস্য ও উদ্ভিদ সম্পদ উৎপন্নকারী আবর্তক পণ্য (বনায়ন) এ ১ কোটি টাকা। তিনটি আবাসিক ভবন পুনঃনির্মাণে ২০ কোটি টাকা। একটি অফিস ভবন পুনঃনির্মাণে ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ১০৯.৫৫ হেক্টর জমি অধিগ্রহণে ১৩৭ কোটি টাকা। ৩৩.৭৪০ কিঃমিঃ বেড়িবাঁধ সুপার ডাইকে উন্নীতকরণের জন্য ৭৯ কোট ৩০ লাখ টাকা। ১৮টি ঘাটলাসহ ১৩.২৬০ কিঃমিঃ বেড়িবাঁধ সুপার দিকে উন্নীতকরণসহ বাঁধের ঢাল সংরক্ষণের জন্য ১৬৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা। ২৯টি ঘাটলাসহ ৭.৮৫০ কিঃমিঃ নদী তীর প্রতিরক্ষা কাজে ৪৪৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। ২০.০০ কিঃমিঃ নদী পুনঃখননের জন্য ১৯৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা। ১৪টি খালসহ ৫৩.০০ কিঃমিঃ নিষ্কাশন খাল পুনঃখনন কাজে ২১ কোটি ৬০ লাখ টাকা। দশটি বক্স ইনলেট নির্মাণ কাজে ২০ কোটি ৩০ লাখ টাকা। ২৭টি রেগুলেটর পুনর্বাসনের জন্য ১২৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। আর এ অর্থ ডিপিপি বরাদ্দ দিবে ২০২০-২১ অর্থবছরে ২৪৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪৯২ কোটি ১৮ লাখ টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৪৯২ কোটি ৮ লাখ টাকা। ডিপিপি ৩ বছরে তিন কিস্তিতে মোট ১৩শ ৩৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকা দিবে।
খুলনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে প্রতিটি উপকূলীয় এলাকায় বিদ্যমান বেড়িবাঁধকে টেকসই ও স্থায়ী করার লক্ষ্যে প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে চালনা শহর রক্ষা, দাকোপ উপজেলার পানখালি ও তিলডাঙ্গা এলাকায় বসবাসরত হাজার হাজার জনসাধারণ উপকৃত হবে। একই সাথে প্রকল্পভুক্ত ৬০৭২ হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা বৃদ্ধিসহ কৃষি উৎপাদন নির্বিঘ্নে হবে। উপকূলীয় এলাকায় বসবাসরত লোকজনের জীবিকা নির্বাহ মূলত কৃষি কাজ এবং মাছ ধরার ওপর নির্ভরশীল। অভ্যন্তরীণ নিষ্কাশন খালসমূহ পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়নের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বনায়ন কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকার পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষা হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ এর সাথে সামঞ্জস্য রেখেই প্রকল্পটি প্রণয়ন করা হয়েছে।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.