পাইকগাছার তৃণমূল রাজনীতির অহংকার তরুণ যুব সমাজের শেষ আশ্রয়স্থল.এ্যাডঃ আজাদ
জন্মতীর্থ গ্রাম থেকে পর্যায়ক্রমে আজ ধাপে ধাপে অন্তহীন পথ চলার মধ্যে দিয়ে তৃণমূল তথা পাইকগাছা উপজেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতি ও পাইকগাছা কোর্ট অঙ্গণের অহংকার এখন এ্যাডঃ শেখ আবুল কালাম আজাদ। ছাত্র রাজনীতি থেকে হাতখড়ির মধ্যে আজ পাইকগাছা কোর্ট অঙ্গনে তরুন আইনজীবী হিসেবে দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের গুরত্বপূর্ণ পদে অাসীন রয়েছেন এ্যাডঃ শেখ আবুল কালাম আজাদ। এপর্যায়ে নিজ কর্মগুণে পাইকগাছা উপজেলা'র ১০টি ইউনিয়ন জুড়ে সাধারণ জনগণের কাছে প্রিয় ও নয়নের মণি হয়ে উঠেছেন এ্যাডঃ শেখ আবুল কালাম আজাদ।
জনপ্রিয়তা অর্জনে রয়েছে সর্বোচ্চ। তাই সর্বপরী এ্যাডঃ শেখ আবুল কালাম আজাদ কে উচ্চ আসনে দেখতে চাই পাইকগাছা উপজেলা'র আপামর জনসাধারণ। এদিকে সকল সময়ে আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন দলীয় কর্মকান্ড থেকে শুরু করে এজনপদে এমন কোন অনুষ্ঠান নাই যে এ্যাডঃ শেখ আবুল কালাম আজাদ সেখানে পদাপর্ণ করেন নাই। সকল ব্যস্ততাকে পিছনে ফেলে উপজেলার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত গিয়ে দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের সাথে মতবিনিময় ও সকল বিপদে পাশে দাঁড়ানো ব্যাক্তির নামই হচ্ছে এ্যাডঃ শেখ আবুল কালাম আজাদ।
বিশেষ করে প্রতিটা ইউনিয়নের জনমানুষের নানা প্রতিকূলতার মাঝে তার অংশগ্রহণ, সহযোগীতা এ সহমর্মিতা ইউনিয়নবাসীর অজানা নয়। তার মধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গণ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর অগ্রগতি ও উন্নয়ন আজ দৃশ্যমান। যাহার পরিব্যাপ্তী পাইকগাছা উপজেলা বাসীর অন্তরায়। ইং ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একজন কর্মী হিসেবে যোগ দেওয়ার মধ্যে পাইকগাছা উপজেলা প্রান্তরে পথচলা। 🔹ইং ১৯৯৬ সাল থেকে ইং ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত (গোপালপুর) বি,এন,এস,এস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের "সাধারণ সম্পাদক", 🔹ইং ১৯৯৮ সাল থেকে ইং ২০০০ সাল পর্যন্ত দীর্ঘদিন পর্যন্ত পাইকগাছা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের "সাধারণ সম্পাদক", 🔹ইং ২০০০ সাল থেকে ইং ২০০৪ সাল পর্যন্ত পাইকগাছা উপজেলা ছাত্রলীগ এর "সাংগঠনিক সম্পাদক", 🔹ইং ২০০৪ সাল থেকে ইং ২০০৬ সাল পর্যন্ত পাইকগাছা উপজেলা ছাত্রলীগ এর "সাধারণ সম্পাদক", 🔹ইং ২০০৬ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত দীর্ঘদিন পর্যন্ত পাইকগাছা উপজেলা ছাত্রলীগের "আহ্বায়ক", 🔹ইং ২০১০ সাল থেকে ইং ২০১৭ সাল দীর্ঘদিন পর্যন্ত খুলনা জেলা ছাত্রলীগের "সহ-সভাপতি", 🔹ইং ২০১৩ সাল থেকে ২০১৭ সাল দীর্ঘদিন পর্যন্ত পাইকগাছা উপজেলা ছাত্রলীগের সফল "সভাপতি" হিসেবে এবং বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানের দ্বায়িত্বে রয়েছে যথাঃ 🔹মেলেকপুরাইকাটি আরাফাত জামে মসজিদ এর "উপদেষ্টা", 🔹গদাইপুর বাজার জামে মসজিদ এর "উপদেষ্টা", 🔹গজালিয়া উদায়ন সংঘের "সদস্য(আজীবন)", 🔹পাইকগাছা পোনা ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি'র "সদস্য", 🔹পাইকগাছা ষোল আনা ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি (রাষ্ট্রীয় স্বর্ন পদক প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান) 'র "সদস্য", 🔹চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাষ্টিজ খুলনা 'র "সদস্য", 🔹বর্তমান পাইকগাছা আইনজীবী সমিতি(কার্য্যনির্বাহী কমিটি)'র "নির্বাচিত সদস্য" হয়ে অসহায় মানুষের অধিকার আদায়ে কাজ করে যাচ্ছে।
সেই ১৯৯৪ সাল থেকে বণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে কোন কালি ছুতে পারেনি তরুণ আইনজীবী এ্যাডঃ শেখ আবুল কালাম আজাদ 'কে। নতুন আইনি পেশায়যুক্ত হয়ে সুনামের সহিত উপজেলা থেকে ইউনিয়নের তৃণমূল পর্যন্ত আওয়ামীলীগের বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকান্ডে যথাযথ অংশগ্রহণ করে চলেছেন তিনি। সম্প্রতি সময়ে অনুষ্ঠিত হওয়া পাইকগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে প্রতি মূহর্তে প্রতিটি সেক্টরে তার অংশগ্রহণ ও আজকের এ আয়োজনকে ঘিরে উপরোক্ত সমীপে পাইকগাছা' র সচেতন মহল, শিক্ষক, প্রবীণ রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ও সুধী সমাজের নেতৃবৃন্দ মতামত ব্যক্তকালে বলেন, তৃণমূল তথা পাইকগাছা উপজেলার আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক অঙ্গণে দক্ষ নেতৃত্বের অহংকার, অসাম্প্রদায়িক চেতনার মননশীল কর্মদক্ষতা, সর্বদা ন্যায় ও নিষ্ঠার প্রতীক বলতে এ্যাডঃ শেখ আবুল কালাম আজাদ'কে বলতে হয়। কারণ দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তার কোন কালি নাই।
এক কথায় বলাযায়, "নীট এন্ড ক্লিনিং ইমেজের" তৃণমূল তথা পাইকগাছা উপজেলা আঃলীগের জননেতা পাইকগাছা'র কৃতি সন্তান এ্যাডঃ শেখ আবুল কালাম আজাদ। সর্বপরী তার সকল ভূমিকা প্রশংসনীয়। তাই পাইকগাছা উপজেলা সর্বোচ্চ আসনে আপামর জনসাধারণ ও যুব সমাজ তরুন আইনজীবী এ্যাডঃ শেখ আবুল কালাম আজাদ 'কে দেখতে চাই, এমনটি দাবী পাইকগাছাবাসীর।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.