র্যাব-৬ এর অভিযানে রুপসায় মাছ পুশ করাকে কেন্দ্র করে সাংবাদিক লাঞ্ছিত
উক্ত কোর্ট পরিচালনাকালে অবৈধভাবে চিংড়ি মাছে জেল পুশ করার দায়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪২ ধারা মোতাবেক মোঃ শহিদুল ইসলাম (৩৫) ও মোহাম্মদ আল মামুন শেখ (৪০) কে পৃথকভাবে ৫০ হাজার টাকা করে সর্বমোট ১ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড করে।
ওইভাবে অভিযান চলাকালে মোঃ সাখাওয়াত সরদার (৫০) পলাতক থাকায় তার বসত বাড়ির মধ্যে মাছের ঘর থেকে অবৈধভাবে জেলি পুশ করা ৩৫০ কেজি চিংড়ি মাছ সহ সর্বমোট ১০০০ কেজি চিংড়ি মাছ জব্দ করে । উক্ত জব্দকৃত চিংড়ি মাছ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এর উপস্থিতিতে ধ্বংস করা হয়।পরবর্তীতে অভিযান পরিচালনার শেষে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক আদায়কৃত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা করা হয়।তখন সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দীন তার নিজ জেলা সাতক্ষীরা তার মায়ের ডাক্তার দেখানোর উদ্দেশ্যে সাতক্ষীরা অবস্হান করেন ডিজিটাল ডায়গন্সিক সেন্টারেতার আম্মার ডাক্তার দেখানোর শেষে তার নিজ ভাই মোঃ সালাউদ্দিন এর বাসায় রেখে সেই রাতেই সাতক্ষীরা ত্যাগ করেন।বাসায় ফিরতে রাত আনুমানিক ১১:৩০ জাবুসায় নিজ বাসায় অবস্থান করছেন।একদিন পর অর্থাৎ আজ সকাল আনুমানিক ১১.০০ দিকে জাবুসায় বাজারে চায়ের দোকানে চা খাওয়ার উদ্দেশ্যে বসা মাত্রই শতশত জনগণের সামনে এই লাঞ্ছনার শিকার হন।
অবৈধ পুশ ব্যবসায়ী শাখায়াত হোসেন মনে করেন এই পুশ অভিযানে সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দীনের হাত ছিল তারই ধারাবাহিকতায় এই সিন্ডিকেটের মূল হোতাদের পরামর্শ অনুযায়ী শাখাওয়াত হোসেন এ ঘটনা ঘটিয়েছেএ কথা বলে সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দীন তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।তিনি আরোও বলেন এ ব্যাপারে সকল আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে এই লাঞ্ছিত হওয়ার বিষয়টির তদন্ত সহ সুদৃষ্টি কামনা করছি এবং মৌখিক ও লিখিত ভাবে অভিযোগ চলমান।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.