![]() |
ছবি সংগৃহীত |
খুলনার খবর২৪|| চুয়াডাঙ্গায় তালাকের ১৬ দিন পর সাবেক স্ত্রীকে পুলিশ পার্কে ডেকে নিয়ে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।গত মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের পুলিশ পার্কে এ ঘটনা ঘটে।গুরুতর জখম অবস্থায় সীমা আক্তারকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।ঘটনার পর অভিযুক্ত মামুন আলীকে আটক করেছে পুলিশ।
অভিযুক্ত মামুন আলী বিজিবির একজন সদস্য ছিলেন। তার স্ত্রীর দেয়া মামলায় বর্তমানে তিনি চাকরি থেকে বরখাস্ত। মামুন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার মনিরামপুর গ্রামের আবদুর রহিমের ছেলে।
গুরুতর জখম সীমা আক্তার (২৮) ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার ছয়খাদা গ্রামের মুনছুর আলীর মেয়ে। তিনি চুয়াডাঙ্গায় একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত রয়েছেন। চাকরির সুবাদে চুয়াডাঙ্গা শহরের পলাশপাড়ার ভাড়া বাসায় বসবাস করেন তিনি।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, দুই বছর আগে মামুনের সঙ্গে সীমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ চলে আসছিল।গত ৩০ জানুয়ারি দুজনের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। এ ঘটনার সূত্র ধরেই মামুন তার প্রাক্তন স্ত্রী সীমাকে গত মঙ্গলবার বিকাল ৪টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরের পুলিশ পার্কে ডেকে নেয় সেখানে বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে সীমা খাতুনের মুখে ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করে মামুন। এতে গুরুতর জখম হন সীমা। অভিযুক্ত মামুন তার ছুরিটি মাথাভাঙ্গা নদীতে ফেলে পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ তাকে আটক করে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সীমা আক্তার বলেন, আমার আগে একবার বিয়ে হয়েছিল।দ্বিতিয় বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন বিষয়ে মামুনের সঙ্গে ঝগড়াঝাটি হয়। মামুন প্রায়ই বিভিন্নভাবে আমাকে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। সোমবার রাতেও আমার ভাড়া বাসায় গিয়ে হুমকি-ধামকি দেয়।এবং মঙ্গলবার বিকালে মোবাইল ফোনে আমাকে শেষবারের মতো দেখা করতে বলে মামুন। পরে বিষয়টি বোঝার জন্য আমি মামুনের ডাকে সাড়া দিয়ে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ পার্কে যাই। এ সময় মামুনের সঙ্গে কথা বলতেই সে আচমকা ধারালো ছুরি নিয়ে আমার ওপর হামলে পড়ে এবং মুখে উপর্যুপরি ছুরি চালায়।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডা. ওয়াহেদ মাহমুদ রবিন বলেন, সীমা আক্তারের বাম দিকের মুখমণ্ডল ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। সেখানে অসংখ্য সেলাই দেয়া হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি আবু জিহাদ খান জানান, মামুন বিজিবি সদস্য ছিলেন। ওই নারীর অভিযোগের কারণেই তিনি চাকরিচ্যুত হয়েছেন। মামুনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বুধবার চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় মামলা হয়েছে।
অভিযুক্ত মামুন আলী বিজিবির একজন সদস্য ছিলেন। তার স্ত্রীর দেয়া মামলায় বর্তমানে তিনি চাকরি থেকে বরখাস্ত। মামুন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার মনিরামপুর গ্রামের আবদুর রহিমের ছেলে।
গুরুতর জখম সীমা আক্তার (২৮) ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার ছয়খাদা গ্রামের মুনছুর আলীর মেয়ে। তিনি চুয়াডাঙ্গায় একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত রয়েছেন। চাকরির সুবাদে চুয়াডাঙ্গা শহরের পলাশপাড়ার ভাড়া বাসায় বসবাস করেন তিনি।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, দুই বছর আগে মামুনের সঙ্গে সীমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ চলে আসছিল।গত ৩০ জানুয়ারি দুজনের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। এ ঘটনার সূত্র ধরেই মামুন তার প্রাক্তন স্ত্রী সীমাকে গত মঙ্গলবার বিকাল ৪টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরের পুলিশ পার্কে ডেকে নেয় সেখানে বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে সীমা খাতুনের মুখে ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করে মামুন। এতে গুরুতর জখম হন সীমা। অভিযুক্ত মামুন তার ছুরিটি মাথাভাঙ্গা নদীতে ফেলে পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ তাকে আটক করে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সীমা আক্তার বলেন, আমার আগে একবার বিয়ে হয়েছিল।দ্বিতিয় বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন বিষয়ে মামুনের সঙ্গে ঝগড়াঝাটি হয়। মামুন প্রায়ই বিভিন্নভাবে আমাকে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। সোমবার রাতেও আমার ভাড়া বাসায় গিয়ে হুমকি-ধামকি দেয়।এবং মঙ্গলবার বিকালে মোবাইল ফোনে আমাকে শেষবারের মতো দেখা করতে বলে মামুন। পরে বিষয়টি বোঝার জন্য আমি মামুনের ডাকে সাড়া দিয়ে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ পার্কে যাই। এ সময় মামুনের সঙ্গে কথা বলতেই সে আচমকা ধারালো ছুরি নিয়ে আমার ওপর হামলে পড়ে এবং মুখে উপর্যুপরি ছুরি চালায়।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডা. ওয়াহেদ মাহমুদ রবিন বলেন, সীমা আক্তারের বাম দিকের মুখমণ্ডল ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। সেখানে অসংখ্য সেলাই দেয়া হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি আবু জিহাদ খান জানান, মামুন বিজিবি সদস্য ছিলেন। ওই নারীর অভিযোগের কারণেই তিনি চাকরিচ্যুত হয়েছেন। মামুনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বুধবার চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় মামলা হয়েছে।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.