পাইকগাছা সদরে একটি পরিবারকে অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ
খুলনার খবরঃ পাইকগাছায় বসত বাড়ীর গেটের সামনে পাকা প্রাচীর দিয়ে একটি পরিবারকে অবরুদ্ধ করে রাখার অভিযোগ উঠেছে।খবর (দৈনিক সুপ্রভাত পাইকগাছা)
পাইকগাছার এক প্রভাষকের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ আনা হয়েছে। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগের ভিত্তিতে কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
জানা যায়, পাইকগাছা উপজেলার সাবেক সহকারী শিক্ষা অফিসার( বর্তমানে ফকিরহাট) উপজেলা শিক্ষা অফিসার বিদ্যুৎ রঞ্জন সাহা ও তার স্ত্রী পাইকগাছা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ললিতা নাথ কয়েক বছর পূর্বে পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড বাতিখালী মৌজার এস,এ ৮১ খতিয়ানে ৬৭ দাগে পাকা বিল্ডিং বাড়ী সহ দুটি দলিলে ৪.৯৪ শতক জমি করে দীর্ঘদিন বসবাস করে আসছে।
একই খতিয়ানের একই মালিকের নিকট হতে পাইকগাছা কলেজের প্রভাষক সরদার জামাল উদ্দীন গত ১৬ মে একই মালিকের নিকট থেকে ৪.১২ শতক জমি ক্রয় করেন। উক্ত সম্পত্তির মধ্যে বিদ্যুৎ রঞ্জন সাহার বাড়ীতে যাতায়াতের জন্য একটি ঘরোয়া রাস্তা রয়েছে। রাস্তাটি নিয়ে বেশ কিছুদিন বিরোধ চলে আসায় থানাপুলিশ পর্যন্ত গড়ায়। থানাপুলিশের উপস্থিতিতে উভয়ের সীমানা নির্ধারণ করে শুক্রবার দু’পক্ষকে নিয়ে মীমাংসার জন্য দিন ধার্য্য করেন। কিন্তু প্রভাষক জামাল উদ্দীন বুধবার বিদ্যুৎ এবং ললিতা কর্মস্থলে যাওয়ার পর গোপনে বাড়ী প্রবেশের প্রধান গেটে তালা লাগিয়ে ভাঙ্গা রান্না ঘরের আড়ালে বসে পাকা প্রাচীরের কাজ শুরু করে। এতে ললিতার বাড়ী প্রবেশের পথ অবরুদ্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি থানাপুলিশকে অবহিত করলে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে প্রাচীর তৈরী কাজ বন্ধ করে দেয়। এ বিষয়ে প্রভাষক জামাল উদ্দীন বলেন, আমি প্রাচীর দিচ্ছিলাম, থানাপুলিশ নিষেধ করলে আমি কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। উপজেলা শিক্ষা অফিসার বিদ্যুৎ রঞ্জন সাহা জানান, চাকুরীর সুবাদে আমার দু’জন বাইরে থাকায় প্রভাষক আমাদের জমি অবৈধ দখল করে নিচ্ছে।
পাইকগাছার এক প্রভাষকের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ আনা হয়েছে। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগের ভিত্তিতে কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
জানা যায়, পাইকগাছা উপজেলার সাবেক সহকারী শিক্ষা অফিসার( বর্তমানে ফকিরহাট) উপজেলা শিক্ষা অফিসার বিদ্যুৎ রঞ্জন সাহা ও তার স্ত্রী পাইকগাছা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ললিতা নাথ কয়েক বছর পূর্বে পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড বাতিখালী মৌজার এস,এ ৮১ খতিয়ানে ৬৭ দাগে পাকা বিল্ডিং বাড়ী সহ দুটি দলিলে ৪.৯৪ শতক জমি করে দীর্ঘদিন বসবাস করে আসছে।
একই খতিয়ানের একই মালিকের নিকট হতে পাইকগাছা কলেজের প্রভাষক সরদার জামাল উদ্দীন গত ১৬ মে একই মালিকের নিকট থেকে ৪.১২ শতক জমি ক্রয় করেন। উক্ত সম্পত্তির মধ্যে বিদ্যুৎ রঞ্জন সাহার বাড়ীতে যাতায়াতের জন্য একটি ঘরোয়া রাস্তা রয়েছে। রাস্তাটি নিয়ে বেশ কিছুদিন বিরোধ চলে আসায় থানাপুলিশ পর্যন্ত গড়ায়। থানাপুলিশের উপস্থিতিতে উভয়ের সীমানা নির্ধারণ করে শুক্রবার দু’পক্ষকে নিয়ে মীমাংসার জন্য দিন ধার্য্য করেন। কিন্তু প্রভাষক জামাল উদ্দীন বুধবার বিদ্যুৎ এবং ললিতা কর্মস্থলে যাওয়ার পর গোপনে বাড়ী প্রবেশের প্রধান গেটে তালা লাগিয়ে ভাঙ্গা রান্না ঘরের আড়ালে বসে পাকা প্রাচীরের কাজ শুরু করে। এতে ললিতার বাড়ী প্রবেশের পথ অবরুদ্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি থানাপুলিশকে অবহিত করলে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে প্রাচীর তৈরী কাজ বন্ধ করে দেয়। এ বিষয়ে প্রভাষক জামাল উদ্দীন বলেন, আমি প্রাচীর দিচ্ছিলাম, থানাপুলিশ নিষেধ করলে আমি কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। উপজেলা শিক্ষা অফিসার বিদ্যুৎ রঞ্জন সাহা জানান, চাকুরীর সুবাদে আমার দু’জন বাইরে থাকায় প্রভাষক আমাদের জমি অবৈধ দখল করে নিচ্ছে।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.