গনধর্ষন ও হত্যাকান্ডে ৫জনের ফাঁসির রায়
খুলনার খবরঃখুলনায় এক্সিম ব্যাংকের কর্মকর্তা পারভীন সুলতানাকে গণধর্ষণের পর হত্যা এবং তার বৃদ্ধ বাবা ইলিয়াস চৌধুরী হত্যাকান্ডে ৫ জন আসামিকে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড এবং লাশ গুম করার চেষ্টার অভিযোগে আরো ৭ বছর করে কারাদন্ড দেয়া হয়েছে।
খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মোহা. মহিদুজ্জামান গতকাল মঙ্গলবার আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন।এই রায়ে ধর্ষণের মামলায়ও ৫ জনের মৃত্যুদন্ড ও প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা করে অর্থদন্ড দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামিরা হলেনঃ
খুলনা মহানগরীর লবণচরা থানার বুড়ো মৌলভীর দরগাহ রোডের বাসিন্দা শেখ আব্দুল জলিলের ছেলে সাইফুল ইসলাম পিটিল (৩০)
ও তার ভাই মো. শরিফুল ইসলাম (২৭)
মোঃঅহিদুল ইসলামের ছেলে আবু সাঈদ (২৫)
মোঃআবুল কালামের ছেলে মোঃ লিটন
সেকেন্দারের ছেলে মো. আজিজুর রহমান পলাশ
এদের মধ্যে হত্যাকান্ডের পর থেকেই আসামি শরিফুল ইসলাম(২৭) পলাতক রয়েছেন।বাকিরা সব আদালতে হাজির ছিল।
রাষ্ট্রপক্ষের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ জানান, হত্যাকান্ডের মামলায় ২২জনের ও গণধর্ষণের মামলায় ২৮জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। আসামিদের মধ্যে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ধারায় লিটন ও সাঈদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে লোমহর্ষক এ হত্যাকান্ডের বর্ণনা রয়েছে। লিটন ও সাঈদ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীতে বলেন, ব্যাংক কর্মকর্তা পারভীন অফিসে আসা-যাওয়ার পথে আসামিরা কুপ্রস্তাব দেওয়াসহ নানাভাবে যৌন হয়রানি করতেন। এর প্রতিবাদ করায় ঘটনার দিন রাতে দেওয়াল টপকে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করে ৫ আসামি। এরপর অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে প্রথমে পারভীনের বাবাকে শ্বাসরোধে করে হত্যা করা হয়। পাশের রুমে থাকা পারভীনকে ৫জন মিলে গণধর্ষণের পর হত্যা করে সেপটিক ট্যাংকির মধ্যে বাবা ও মেয়ের মরদেহ ফেলে দেয়।এরপর ঘরের মধ্যে জিনিষপত্র, টাকা পয়সা,স্বর্নালংকার লুট করে পালিয়ে যায়।
মামলার বিবরনীতে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বিকাল আনুমানিক ৪টা থেকে সন্ধ্যার মধ্যে নৃশংস এ জোড়া হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় লবণচরা থানায় পারভীন সুলতানার ভাই বাদী হয়ে ১৯ সেপ্টেম্বর হত্যা মামলা দায়ের করেন।
খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মোহা. মহিদুজ্জামান গতকাল মঙ্গলবার আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন।এই রায়ে ধর্ষণের মামলায়ও ৫ জনের মৃত্যুদন্ড ও প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা করে অর্থদন্ড দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামিরা হলেনঃ
খুলনা মহানগরীর লবণচরা থানার বুড়ো মৌলভীর দরগাহ রোডের বাসিন্দা শেখ আব্দুল জলিলের ছেলে সাইফুল ইসলাম পিটিল (৩০)
ও তার ভাই মো. শরিফুল ইসলাম (২৭)
মোঃঅহিদুল ইসলামের ছেলে আবু সাঈদ (২৫)
মোঃআবুল কালামের ছেলে মোঃ লিটন
সেকেন্দারের ছেলে মো. আজিজুর রহমান পলাশ
এদের মধ্যে হত্যাকান্ডের পর থেকেই আসামি শরিফুল ইসলাম(২৭) পলাতক রয়েছেন।বাকিরা সব আদালতে হাজির ছিল।
রাষ্ট্রপক্ষের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ জানান, হত্যাকান্ডের মামলায় ২২জনের ও গণধর্ষণের মামলায় ২৮জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। আসামিদের মধ্যে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ধারায় লিটন ও সাঈদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে লোমহর্ষক এ হত্যাকান্ডের বর্ণনা রয়েছে। লিটন ও সাঈদ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীতে বলেন, ব্যাংক কর্মকর্তা পারভীন অফিসে আসা-যাওয়ার পথে আসামিরা কুপ্রস্তাব দেওয়াসহ নানাভাবে যৌন হয়রানি করতেন। এর প্রতিবাদ করায় ঘটনার দিন রাতে দেওয়াল টপকে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করে ৫ আসামি। এরপর অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে প্রথমে পারভীনের বাবাকে শ্বাসরোধে করে হত্যা করা হয়। পাশের রুমে থাকা পারভীনকে ৫জন মিলে গণধর্ষণের পর হত্যা করে সেপটিক ট্যাংকির মধ্যে বাবা ও মেয়ের মরদেহ ফেলে দেয়।এরপর ঘরের মধ্যে জিনিষপত্র, টাকা পয়সা,স্বর্নালংকার লুট করে পালিয়ে যায়।
মামলার বিবরনীতে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বিকাল আনুমানিক ৪টা থেকে সন্ধ্যার মধ্যে নৃশংস এ জোড়া হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় লবণচরা থানায় পারভীন সুলতানার ভাই বাদী হয়ে ১৯ সেপ্টেম্বর হত্যা মামলা দায়ের করেন।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.