নগরীতে চুরির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধঅবরোধ
নগরীতে চুরির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
খুলনার খবরঃ
নগরীতে শুক্রবার মধ্যরাতে তিনটি লোহার দোকানে দুর্ধর্ষ চুরি সংঘটিত হয়েছে। এ সময় চোরেরা দোকানের তালা ভেঙে নগদ ৭০ হাজার টাকা, ৫ টন পুরাতন ব্যাটারি ও লোহা-পিতলসহ প্রায় সাড়ে ৭-৮ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায়। এ সময় স্থানীয় নাইট গার্ডকে বেঁধে নিয়ে যায় সংঘবদ্ধ চোরেরা। নগরীর শেখপাড়া লোহাপট্টি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। চুরি হওয়া দোকানগুলো হচ্ছে মান্নান আয়রন স্টোর/আল আমিন আয়রন স্টোর/মেট্রো আয়রন স্টোর। চুরিকৃত মালামাল উদ্ধার ও অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে শনিবার দুপুর ১২টার দিকে লৌহ ব্যবসায়ী মালিক সমিতির উদ্যোগে রাস্তা অবরোধ করা হয়। পরে সোনাডাঙ্গা থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে রাস্তা অবরোধ তুলে নেন। ঘটনার সাথে নাইট গার্ড এর কোন যোগসূত্র থাকতে পারে বলে অনেকে সন্দেহ করছেন।
নগরীতে শুক্রবার মধ্যরাতে তিনটি লোহার দোকানে দুর্ধর্ষ চুরি সংঘটিত হয়েছে। এ সময় চোরেরা দোকানের তালা ভেঙে নগদ ৭০ হাজার টাকা, ৫ টন পুরাতন ব্যাটারি ও লোহা-পিতলসহ প্রায় সাড়ে ৭-৮ লাখ টাকার মালামাল নিয়ে যায়। এ সময় স্থানীয় নাইট গার্ডকে বেঁধে নিয়ে যায় সংঘবদ্ধ চোরেরা। নগরীর শেখপাড়া লোহাপট্টি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। চুরি হওয়া দোকানগুলো হচ্ছে মান্নান আয়রন স্টোর/আল আমিন আয়রন স্টোর/মেট্রো আয়রন স্টোর। চুরিকৃত মালামাল উদ্ধার ও অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে শনিবার দুপুর ১২টার দিকে লৌহ ব্যবসায়ী মালিক সমিতির উদ্যোগে রাস্তা অবরোধ করা হয়। পরে সোনাডাঙ্গা থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে রাস্তা অবরোধ তুলে নেন। ঘটনার সাথে নাইট গার্ড এর কোন যোগসূত্র থাকতে পারে বলে অনেকে সন্দেহ করছেন।
নাইট গার্ডের ভাষ্যমতে চোরেরা চুরি করার আগে ওই রাতে দায়িত্বরত দুইজনকে চা খাওয়ার টাকা দেয়। তারা চা খেতে চলে গেলে চোরেরা দোকানের তালা ভেঙে মালামাল পিকআপে লোড করছিলো বলে স্থানীয় বাসিন্দারের ভাষ্য। ওসি মমতাজ উল হক বলেন, চুরি হওয়া মালামাল উদ্ধারের জন্য তাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। নাইট গার্ডকে থানায় এনে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। শনিবার নাইট গার্ডকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
হরিণটানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশরাফুল আলম বলেন, হরিণটানা থানাধীন জয় বাংলা মোড় থেকে নাইট গার্ড মিরাজুল ইসলাম ও আব্দুল হালিমকে মুখে ও হাতে টেপ বাঁধা অবস্থায় তাদের টহল পুলিশ উদ্ধার করে। পরবর্তীতে ল্যান্ড ফোর সিকিউরিটি সার্ভিস প্রাঃ লিমিটেডের প্রধান জাহাঙ্গীর হোসেনের জিম্মায় তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
হরিণটানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশরাফুল আলম বলেন, হরিণটানা থানাধীন জয় বাংলা মোড় থেকে নাইট গার্ড মিরাজুল ইসলাম ও আব্দুল হালিমকে মুখে ও হাতে টেপ বাঁধা অবস্থায় তাদের টহল পুলিশ উদ্ধার করে। পরবর্তীতে ল্যান্ড ফোর সিকিউরিটি সার্ভিস প্রাঃ লিমিটেডের প্রধান জাহাঙ্গীর হোসেনের জিম্মায় তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী মেট্রো আয়রন স্টোরের মালিক মোঃ মনির হোসেন বলেন, শুক্রবার মধ্যরাতে সংঘবদ্ধ চোরেরা পিকআপ নিয়ে লোহাপট্টিতে প্রবেশ করে। চোরেরা প্রথমে দায়িত্বরত নাইট গার্ডকে ৪০ টাকা চা-পান খেতে দেন। তারা চা খেয়ে এসে দেখেন পিকআপে মালামাল লোড হচ্ছে। এ সময় নাইট গার্ডরা জানতে চাইলে তাদেরকে হাত-মুখ বেঁধে ফেলে চোরেরা। চোরেরা একে একে মেট্রো আয়রন স্টোরের দোকানের তালা ভেঙে নগদ ৬০ হাজার টাকা ও ১ লাখ ৪০ হাজার টাকার বিভিন্ন লৌহ জাতীয় মালামাল, মান্নান আয়রন স্টোর থেকে ৫ টন পুরাতন অটো ভ্যানের ব্যাটারি ও আল আমিন আয়রন স্টোর থেকে ১৫ হাজার টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। যাওয়ার সময় নাইট গার্ডকে মুখ বেঁধে পিকআপে তুলে নিয়ে যায় চোরেরা।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.