খুলনার খবর||শরীফুল ইসলাম||কুমড়া বড়ির নাম শুনলেই জিভে রসনার স্বাধ অনুভব হয়।কুমড়াবড়ি যারা খান তারা হয়তো এর স্বাধ কখোনোই ভুলতে পারবে না।মুলত শহরের থেকে বেশি গ্রামের গৃহবধুরা এই কুমড়াবড়ি বানায়।শীতের সময় প্রায় সারাদিনই মিস্টি রোদ পাওয়া যায়,সেইজন্য গ্রামের নারিরা সারাদিন এই কুমড়াবড়ি বানাতে ভিষন ব্যাস্ত হয়ে পড়ে।তাই গৃহবধূরা এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন কুমড়া ও ডালের বড়ি তৈরিতে। প্রায় প্রতিটি পরিবারের প্রত্যেক ঘরেই চলছে কলাই আর চালকুমড়া দিয়ে বড়ি বানানোর মহোৎসব। সূর্য ওঠার পরপরই শুরু হয় বড়ি তৈরি করা।
মাগুরা জেলার ৪টি উপজেলায় বিভিন্ন গ্রামে কুমড়া বড়ি দেওয়ায় ব্যস্ত নারী,শিশু সহ প্রায় সবাই। শীতের আগমনে কুমড়া বড়ি তৈরির ধুম পড়ে যায় মাগুড়া জেলার বিভিন্ন গ্রামে। শীতমৌসুমে কুমড়া বড়ি তৈরি করে কিছুটা বাড়তি আয় করেন এলাকার নারীরা।এতে সংসারের ও কিছুটা আয় বাড়ে।পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও এই কুমড়ো বড়ি বানিয়ে কিছুটা বাড়তি আয়ের পথ উন্মুক্ত করে।
কুমড়ো আর কলাইর ডাল দিয়ে মন্ড তৈরি করে পরিস্কার কাপড়ে বড়িরমত সারিবদ্ধ ভাবে লাগিয়ে রোদে শুকাতে দেয়।ভালোমত রোদ পেলে ২ থেকে ৪ দিনের মধ্যেই এই বড়ি শুকিয়ে যায়।এবং পরে স্থানীয় হাটে, বাজারে এই বড়ি গুলো বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হয়।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.