ব্যাটারিচালিত রিক্সা মুক্ত হচ্ছে খুলনা সিটি
জুলাই মাস থেকে নিষিদ্ধ হচ্ছে 'ব্যাটারির রিক্সা’ ব্যাটারি খোলার শেষ সময় ৩০ জুন।
খুলনার খবর||
আগামী জুলাই মাস থেকে খুলনা নগরীতে ব্যাটারি চালিত রিক্সা মুক্ত ঘোষণা করবেন সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত নগরীর ব্যাটারি চালিত রিক্সার মালিকদের সময় বেঁধে দিয়েছেন মেয়র। এ সময়ের মধ্যে মালিকদের ব্যাটারি অপসারণ করতে হবে। নতুবা নগরীতে রিক্সা চালাতে পারবে না।
জনদূর্ভোগের আরেক নাম ব্যাটারি চালিত রিক্সা।শহরের যানযটের অন্যতম কারন এই রিক্সা।যত্রতত্র দুর্ঘটনা আর নিয়ন্ত্রনহীন গতির কারনে এইসব দুর্ঘটনার সৃস্টি হয়।এই ব্যাটারিচালিত রিক্সা চালকদের নাই কোন শিক্ষা বা রাস্তায় চলার না আছে কোন প্রাতিস্ঠানিক শিক্ষা।যে কারনে প্রতিনিয়ত কোন না কোন দুর্ঘটনায় পতিত হচ্ছে সাধারন মানুষ।তাই দির্ঘদিন ধরে নগরীর সকল মানুষের প্রানের দাবী পুরন করছে সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক সাহেব।নগরীকে পরিস্কার, পরিচ্ছন্ন এবং সকলের কাছে একটা প্রানের নগরী ও যানযট মুক্ত নগরি বানাতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যানজট নিরসনে নগরীতে ব্যাটারি চালিত রিক্সা চলাচল বন্ধ করা হয়েছিলো এক বছর আগে। ওই সময় খুলনা সিটি করপোরেশন ও মেট্রোপলিটন পুলিশ কয়েক দফা অভিযান চালিয়ে রিক্সা আটক করায় নগরীর প্রধান সড়কে কিছুটা রিক্সার চাপ কমে যায়। কিন্তু এখন আর তেমন অভিযান হয় না। এসব ব্যাটারি চালিত রিক্সাগুলো ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত নগরীতে বিনা বাধায় চলাচল করছে। উল্লেখ্য, যানজট ও দুর্ঘটনারোধে ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ব্যাটারি চালিত রিক্সা বন্ধ করে দিয়েছে।
শেখপাড়া, বাগাানবাড়ীর রিক্সাচালক গনি মিয়া বলেন, তিনি ইঞ্জিন ছাড়া রিক্সা চালান ১৫ বছর। তবে ইঞ্জিন চালিত রিক্সার ভাড়া ২শ টাকা। তিনি বলেন, ব্যাটারি চালিত রিক্সায় উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি। একবার ব্রেক ফেল করলে তা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। আর সাধারণ রিক্সা সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এগুলো দুর্ঘটনার আশঙ্কাও কম বলে তিনি মন্তব্য করেন।
মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, যানমালের নিরাপত্তা নেই ব্যাটারি চালিত রিক্সায়। এরা রিক্সার ঐতিহ্য নষ্ট করেছে। তাদেরকে বিনা বাধায় ব্যাটারি ছাড়া চলাচলের জন্য বলা হয়েছে। ব্যাটারি লাগিয়ে চলাচলের কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি।
যানজট নিরসনে নগরীতে ব্যাটারি চালিত রিক্সা চলাচল বন্ধ করা হয়েছিলো এক বছর আগে। ওই সময় খুলনা সিটি করপোরেশন ও মেট্রোপলিটন পুলিশ কয়েক দফা অভিযান চালিয়ে রিক্সা আটক করায় নগরীর প্রধান সড়কে কিছুটা রিক্সার চাপ কমে যায়। কিন্তু এখন আর তেমন অভিযান হয় না। এসব ব্যাটারি চালিত রিক্সাগুলো ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত নগরীতে বিনা বাধায় চলাচল করছে। উল্লেখ্য, যানজট ও দুর্ঘটনারোধে ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ব্যাটারি চালিত রিক্সা বন্ধ করে দিয়েছে।
শেখপাড়া, বাগাানবাড়ীর রিক্সাচালক গনি মিয়া বলেন, তিনি ইঞ্জিন ছাড়া রিক্সা চালান ১৫ বছর। তবে ইঞ্জিন চালিত রিক্সার ভাড়া ২শ টাকা। তিনি বলেন, ব্যাটারি চালিত রিক্সায় উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি। একবার ব্রেক ফেল করলে তা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। আর সাধারণ রিক্সা সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এগুলো দুর্ঘটনার আশঙ্কাও কম বলে তিনি মন্তব্য করেন।
মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, যানমালের নিরাপত্তা নেই ব্যাটারি চালিত রিক্সায়। এরা রিক্সার ঐতিহ্য নষ্ট করেছে। তাদেরকে বিনা বাধায় ব্যাটারি ছাড়া চলাচলের জন্য বলা হয়েছে। ব্যাটারি লাগিয়ে চলাচলের কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.