দূৃধর্ষ ডাকাতি ||আটক ৩
ছবিঃসংগৃহিত |
ডুমুরিয়ায় গৃহকর্তাকে কুপিয়ে ডাকাতি, তিন ডাকাত আটক
খুলনার খবর ||
খুলনার ডুমুরিয়ায় দোতলা বাড়ির গ্রীল কেটে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ডাকাতরা ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গৃহকর্তা নারায়ণ রাহাকে (৭০) গুরুতর জখম করেছে। পরে পরিবারের সবাইকে জিম্মি করে নগদ টাকাসহ ১১ লাখ টাকার মালামাল লুট করে। গতকাল ভোররাতে ডুমুরিয়া উপজেলার চাকুন্দিয়া নামক গ্রামে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।ডাকাতিি করে পালানোর সময় স্থানীয় লোকজন তিন জন ডাকাতকে আটক করে গনধোলাই দেয়।আশংকাজনক অবস্থায় তাদের তিনজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়দের মতে শনিবার ভোররাত ৪টার দিকে ৭থেকে১০ জনের একদল সশস্ত্র ডাকাত চুকনগর শহরের ব্যবসায়ী নারায়ণ চন্দ্র রাহার ভবনের ২য় তলায় মই বেয়ে বারান্দার গ্রীল কেটে ভেতরে প্রবেশ করে। এ সময় তারা কাঠের দরজা ভেঙে নারায়ণ রাহার পুত্র কোমল রাহার শয়নকক্ষে প্রবেশ করে। এসময় কোমলের ২ বছর বয়সী শিশুপুত্র কাব্য এর গলায় ছুরি ধরে আলমারির চাবি নিয়ে নেয়। এরপর আলমারি খুলে নগদ ২৩ হাজার টাকা, ১টি ক্যামেরা এবং ২৫ ভরি স্বর্ণলঙ্কার লুট করে।
খুলনার ডুমুরিয়ায় দোতলা বাড়ির গ্রীল কেটে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ডাকাতরা ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গৃহকর্তা নারায়ণ রাহাকে (৭০) গুরুতর জখম করেছে। পরে পরিবারের সবাইকে জিম্মি করে নগদ টাকাসহ ১১ লাখ টাকার মালামাল লুট করে। গতকাল ভোররাতে ডুমুরিয়া উপজেলার চাকুন্দিয়া নামক গ্রামে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।ডাকাতিি করে পালানোর সময় স্থানীয় লোকজন তিন জন ডাকাতকে আটক করে গনধোলাই দেয়।আশংকাজনক অবস্থায় তাদের তিনজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়দের মতে শনিবার ভোররাত ৪টার দিকে ৭থেকে১০ জনের একদল সশস্ত্র ডাকাত চুকনগর শহরের ব্যবসায়ী নারায়ণ চন্দ্র রাহার ভবনের ২য় তলায় মই বেয়ে বারান্দার গ্রীল কেটে ভেতরে প্রবেশ করে। এ সময় তারা কাঠের দরজা ভেঙে নারায়ণ রাহার পুত্র কোমল রাহার শয়নকক্ষে প্রবেশ করে। এসময় কোমলের ২ বছর বয়সী শিশুপুত্র কাব্য এর গলায় ছুরি ধরে আলমারির চাবি নিয়ে নেয়। এরপর আলমারি খুলে নগদ ২৩ হাজার টাকা, ১টি ক্যামেরা এবং ২৫ ভরি স্বর্ণলঙ্কার লুট করে।
২য়তলায় চিৎকার ও শব্দ শুনে নিচতলায় কোমল রাহার পিতা গৃহকর্তা নারায়ণ রাহা (৭০) চিৎকার করতে থাকলে ডাকাতদলের ২/৩ জন নীচতলায় এসে তাকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে মাথায় আঘাত করলে তিনি মারাত্মক জখম হন। এসময় কোমল রাহার স্ত্রী চিৎকার করতে থাকেন। এ অবস্থায় এলাকাবাসী বিভিন্ন দিক থেকে চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকলে ডাকাতদল ৩/৪টি শক্তিশালী বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেস্টা করে। শব্দ শুনে আশপাশের বহুলোক ছুটে আসে। এরই মধ্যে বাকিরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও ডাকাতদলের ৩ সদস্য এলাকাবাসীর হাতে ধরা পড়ে। খবর পেয়ে ওই রাতেই ডুমুরিয়া থানার ওসি মোঃ আমিনুল ইসলাম ও ওসি (তদন্ত) পুষ্পেন দেবনাথ সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে আসেন। এসময় স্থানীয় জনতা ৩ ডাকাতকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। আটককৃত ৩ ডাকাত হলো খুলনা মহানগরীর সোনাডাঙ্গা থানার মৃত কওছার হোসেনের পুত্র লিটন (৫০), হাসেম শেখের পুত্র বাবুল (৪০) এবং তেরখাদা উপজেলার মোতালেব খানের পুত্র সেলিম (৪৫)। পুলিশ তাদেরকে চিকিৎসার জন্যে ডুমুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে লিটন ও বাবুলকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় এবং প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে সেলিমকে পুলিশ হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানায় পুলিশ।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.