সোশ্যাল মিডিয়ায় বীরের খেতাব||বনানিতে আগুন
ছবি সংগৃহীত |
খুলনার খবর
আগুন লাগার খবর পেয়ে ছুটে আসে শিশু নাইম,এসে দেখে ফায়ার সার্ভিসের আগুন নেভানোর পানি দেওয়ার পাইপটি ফাটা।ফাটা পাইপ দিয়ে পানি বিভিন্ন দিকে বেরিয়ে যাচ্ছে এমতবস্থায় শিশু নাইম পলিথিন পেচিয়ে পানি বেরিয়ে যাওয়া আটকাতে চেস্টা করে,তাতেও কাজ না হলে পাইপের উপর চেপে বসে পানি আটকাতে চেস্টা করে।এফ আর টাওয়ারে আগুনের তীব্রতা যতই বেড়েছে। জীবন বাঁচাতে সবাই ছোটাছুটি করছেন। অনেকে লাফিয়ে পড়ে জিবন বাচাতে যেয়ে নিচে পড়েই মারা গেছে,অনেকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে মারা গেছে।
এ সময় একটি শিশু ফায়ার সার্ভিসের পানির পাইপের লিকেজ চেপে ধরে রেখে পানির চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করেছিল সাধারণ মানুষের জীবন বাঁচাতে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে স্বেচ্ছায় কাজে যোগ দেয় সে।
যতদিন যাচ্ছে ততই সারাদেশই আগুন লাগার খবর দেখা যাচ্ছে,অথচ আমাদের দেশের ফায়ার সার্ভিসের দিকে সবাই আংগুল তুলছে।যেখানে দেশের সরকার বাংলাদেশের উন্নয়নে এতো কিছু করছে, সেখানে আমাদের ফায়ার সার্ভিসের উন্নয়ন প্রশ্নের মুখে।বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রন থেকে শুরু করে উদ্ধার কাজ পরিচালনা করার নুন্যতম সরংজাম আছে কিনা সেটা নিয়েই এখন প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হচ্ছে সরকারকে।
নাঈমের একটি ছবি ফেসবুকে ভাইরাল হয়। সেখানে দেখা গেছে, আগুন নেভানোর কাজে ব্যবহৃত পানি সরবরাহের একটি পাইপের ফাটা অংশ দুই হাতে চেপে ধরে আছে নাঈম। এরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবিটির প্রশংসা করে অনেকেই পোস্ট দেন। কেউ কেউ ‘বীর’ উপাধিও দেন নাঈমকে।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে এফ আর টাওয়ারের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে স্বেচ্ছায় ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে কাজে যোগ এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা বলে।
নাঈম ইসলাম রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে বাবা-মায়ের ও বোনের সঙ্গে থাকে। পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ে সে। তার বাবা একজন ডাব বিক্রেতা। মা কর্মজীবী।নাঈম হোসেন লেখাপড়া শিখে পুলিশ হতে চায়।
ঢাকার বনানিতে আগুন লাগে বৃহঃপতি বার দুপুর ১টার দিকে (আনুমানিক)আগুন নেভাতে সবাই এক জোট হয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনার চেস্টা করে,সেই যুদ্ধে যোগ হয় শিশু নাইম ইসলাম।এর আগেও সে এই ধরনের মানবেতর কাজ করেছে।
আগুন লাগার খবর পেয়ে ছুটে আসে শিশু নাইম,এসে দেখে ফায়ার সার্ভিসের আগুন নেভানোর পানি দেওয়ার পাইপটি ফাটা।ফাটা পাইপ দিয়ে পানি বিভিন্ন দিকে বেরিয়ে যাচ্ছে এমতবস্থায় শিশু নাইম পলিথিন পেচিয়ে পানি বেরিয়ে যাওয়া আটকাতে চেস্টা করে,তাতেও কাজ না হলে পাইপের উপর চেপে বসে পানি আটকাতে চেস্টা করে।এফ আর টাওয়ারে আগুনের তীব্রতা যতই বেড়েছে। জীবন বাঁচাতে সবাই ছোটাছুটি করছেন। অনেকে লাফিয়ে পড়ে জিবন বাচাতে যেয়ে নিচে পড়েই মারা গেছে,অনেকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে মারা গেছে।
এ সময় একটি শিশু ফায়ার সার্ভিসের পানির পাইপের লিকেজ চেপে ধরে রেখে পানির চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করেছিল সাধারণ মানুষের জীবন বাঁচাতে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে স্বেচ্ছায় কাজে যোগ দেয় সে।
যতদিন যাচ্ছে ততই সারাদেশই আগুন লাগার খবর দেখা যাচ্ছে,অথচ আমাদের দেশের ফায়ার সার্ভিসের দিকে সবাই আংগুল তুলছে।যেখানে দেশের সরকার বাংলাদেশের উন্নয়নে এতো কিছু করছে, সেখানে আমাদের ফায়ার সার্ভিসের উন্নয়ন প্রশ্নের মুখে।বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রন থেকে শুরু করে উদ্ধার কাজ পরিচালনা করার নুন্যতম সরংজাম আছে কিনা সেটা নিয়েই এখন প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হচ্ছে সরকারকে।
নাঈমের একটি ছবি ফেসবুকে ভাইরাল হয়। সেখানে দেখা গেছে, আগুন নেভানোর কাজে ব্যবহৃত পানি সরবরাহের একটি পাইপের ফাটা অংশ দুই হাতে চেপে ধরে আছে নাঈম। এরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবিটির প্রশংসা করে অনেকেই পোস্ট দেন। কেউ কেউ ‘বীর’ উপাধিও দেন নাঈমকে।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে এফ আর টাওয়ারের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে স্বেচ্ছায় ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে কাজে যোগ এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা বলে।
নাঈম ইসলাম রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে বাবা-মায়ের ও বোনের সঙ্গে থাকে। পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ে সে। তার বাবা একজন ডাব বিক্রেতা। মা কর্মজীবী।নাঈম হোসেন লেখাপড়া শিখে পুলিশ হতে চায়।
No comments
please do not enter any spam link in the comment box.