Header Ads

  • শিরোনাম সর্বশেষ

    সাংবাদিক অতনু চৌধুরী রাজুকে পেশাদার কাজে হেনস্তা



    অতনু চৌধুরী (রাজু), বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি // ST Bangla Tv এর বাগেরহাট জেলা ক্রাইম রিপোর্টার, Ab71tv এর মোংলা উপজেলা প্রতিনিধি, জাতীয়  দৈনিক ইনফো বাংলা, জাতীয় দৈনিক আজকের সূত্রপাত পত্রিকার বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি ও দৈনিক খুলনার খবর, দৈনিক মুক্তির লড়াই, দৈনিক বাংলার বিজয়, দৈনিক প্রভাতী, দৈনিক খুলনার মিরন, wsbnews জনপ্রিয় অনলাইন পত্রিকা বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি এবং জাতীয় সাপ্তাহিক বিপ্লবী জনতা পত্রিকার  বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি ও মোংলা অনলাইন প্রেস ক্লাবের ক্রীড়া সম্পাদক সাংবাদিক অতনু চৌধুরী (রাজু)  কে (৬ ই এপ্রিল) বিকাল ৫ টার এক চায়ের দোকানে আড্ডার সময় তপন বাড়ই, দিলীপ বিশ্বাস ও অনুজিৎ মন্ডল নামের তিন কথিত ব্যাক্তি বাজে ভাষায় গালি গালাজ ও হেনস্তার শিকার হয়েছে তাই নিয়ে বাগেরহাট জেলার সাংবাদিক সহ এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে বা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন এলাকার সুশীলসমাজের প্রতিনিধিগণ'সহ সাংবাদিক বৃন্দগণ।

    এ বিষয়ে মোংলা অনলাইন প্রেস ক্লাব এর সভাপতি শিকদার ইয়াসিন আরাফাত বলেন, আমাদেরকে হেনস্তা শিকার হওয়া বিষয় আমার নজরে এসেছে এবং আমাদের সংগঠনের ক্রীড়া সম্পাদক সাংবাদিক অতনু চৌধুরী (রাজু) কে বিনা কারণে তাকে উস্কানি মূলক অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ ও হেনস্তা করা হয়েছে এটা নিয়ে আমি সরজমিনে গিয়ে স্থানীয় মানুষদের কাছে শুনেছি হেনস্তার অভিযোগ টি সত্য বলে গণ্য হয়েছে এটা নিয়ে আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছি।


    সাংবাদিক অতনু চৌধুরী (রাজু) বলেন, এদেশে বরাবরই নানাভাবে হামলা মামলার শিকার হচ্ছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। সন্ত্রাসী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, সরকারি আমলা এমনকি রাজনৈতিক নেতা, জনপ্রতিনিধি পর্যন্ত সুযোগ পেলে সাংবাদিকদের ওপর ঝাল মেটায়। পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কাউকে ছাড় না দিয়ে একজন সাংবাদিককে ঘুষ-দুর্নীতি, অনিয়মের বিরুদ্ধে লিখতে হয়। আর তাতেই ক্ষেপে যান সংশ্লিষ্টরা। কখনো জীবন কেড়ে নেওয়া, কখনো শরীরে হামলা, আবার প্রায়শই মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে সাংবাদিকদের। 


    দেশে গণমাধ্যমের ভূমিকায় সারা দেশের হাজার হাজার সাংবাদিকের ঘাম-শ্রম ও জীবন ঝুঁকি জড়িত। কিন্তু সাংবাদিকদের নিয়ে রাষ্ট্র ভাবছে কম! গভীর রাত পর্যন্ত ঘুমহীন কাজ করতে হয় অনেক সংবাদকর্মীর। অনেকটা নিশাচরের ভূমিকা তাদের। সাংবাদিকদের পারিবারিক জীবন বলতে কিছু নেই। কিন্তু সাংবাদিকদের মূল্যায়ন সমাজে নেই বললেই চলে। পাশাপাশি নিরাপত্তা ঝুঁকিতো রয়েছেই।


    সাংবাদিকদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের বাংলাদেশে আজও পর্যন্ত সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তো দূরের কথা, কোনো সাংবাদিক হত্যাকাণ্ডেরই বিচার হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। 


    তিনি আরও বলেন, এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর বিকল্প নেই।আমাদের একসাথে রুখে দাঁড়াতে হবে।এবং অনতিবিলম্বে রাষ্ট্র থেকে অর্থাৎ, সাংবাদিকদেরকে রাজস্বখাত হতে প্রতিমাসে  প্রথম শ্রেনীর মর্যাদার  বেতন দিতে হবে। এই লক্ষ্যে বাংলাদেশ সাংবাদিক নীতিমালা তৈরি করতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশে যাদের নিউজ অনলাইন সহ বিভিন্ন গনমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে তাদের সকলকে রাষ্ট্রীয় সাংবাদিক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সরকারী গেজেট প্রকাশ করতে হবে। সরকারী গেজেটভূক্ত সকল  সাংবাদিককের নিকট তাদের মেসেঞ্জার আইডিতে সরকারী স্মারকের সন্মানজনক পত্র পাঠাতে হবে। তাতে বাংলাদেশের সকল সাংবাদিকের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা তৈরি হবে।

    সাংবাদিকতা শুরু হতে সাংবাদিকের মৃত্যু পর্যন্ত ও মরনোত্তর সন্তান সন্তানাদি ভরন-পোষন ভাতা প্রদানের নিয়ম সহকারে সরকারী নীতিমালা থাকলে সাংবাদিকদের সন্মান রক্ষা পাবে।

    No comments

    please do not enter any spam link in the comment box.

    click here



    Post Bottom Ad